(The Venus of Hohle Fels (also known as the Venus of Schelklingen; in German variously Venus vom Hohlen Fels, vom Hohle Fels; Venus von Schelklingen) is an Upper Paleolithic Venus figurine hewn from ivory of a mammoth tusk found in 2008 near Schelklingen, Germany. It is dated to between 35,000 and 40,000 years ago..
প্রত্নতত্ত্ববিদদের যদি একটি সময় এবং এলাকা যেখানে থেকে দেবদেবী কিংবা ঈশ্বরদের জন্ম হয়েছিল এমন কিছু চিহ্নিত করতে বলা হয়, কনরাড এর মতো অনেকেই হয়ত ইঙ্গিত করবেন সেটা হয়েছিল ৩০০০০ থেকে ৩৫০০০ বছর আগে ইউরোপে। বিশেষ করে যে সময়ের আপার প্যালিওলিথিক স্তর পরিপুর্ন হয়ে আছে অসংখ্য প্রতীকি ভাবপ্রকাশের উপাদানে, প্রত্নতত্ত্ববিদদের কাছে যা পরিচিত আপার প্যালিওলিথিক বিস্ফোরন হিসাবে (Science 6 february.2009); এই সময় তুষার যুগের শিকারী ও সংগ্রহকারী মানুষ গুহার দেয়ালে নানা ধরনের প্রানীদের অসাধারন সব বাস্তবসম্মত চিত্র একেছিল; যেমনটি পাওয়া গেছে ফ্রান্সের গ্রোট শোভে (Grotte Chauvet) এবং আরো কিছু গুহার দেয়াল। পরিচিত প্রানীদের ছবি ছাড়াও এখানে তারা একেছিল কিছু অর্ধ মানব এবং অর্ধ প্রানীর ছবি।

ছবি: শোভে গুহা ( (Grotte Chauvet); প্রাগৈতিহাসিক মানুষের আকা গুহাচিত্র
জার্মানী একটা গুহায় পাওয়া গেছে খুব ছোট আকারের কিন্তু চমৎকার ভাবে বানানো মুর্তি, যার মধ্যে আছে বিখ্যাত এবং নাটকীয় হাতির দাতের আইভরী কেটে বানানো “Venus” বা ভেনাস এছাড়াও তিনটি সিংহ পুরুষ বা Lion men- যাদের প্রত্যেকটির মাথা সিংহর মতো আর শরীর পুরুষদের। প্রা্গ্ঐতিহাসিক ভেনাস ফিগারিন পাওয়া গেছে সারা ইউরোপের বেশ কয়েকটি জায়গায়। নারী শরীরের বৈশিষ্ট বহনকারী এই ছোট ছোট মুর্তিগুলো, যেমন ভেনাস হোল ফেলস ( Venus of Hohle Fels) , যেটি ২০০৮ সালে পাওয়া গেছে সেটি প্রায় ৩৫০০০ বছর প্রাচীন, আবার ভেনাস অব মনরুজ (Venus of Monruz) যা পাওয়া গেছে সুইজারল্যান্ডে মনরুজে সেটি প্রায় ১১০০০ হাজার বছর প্রাচীন, এর প্রায় ১৩০ কিমি এর মধ্যে যেমন প্রায় ১৫০০০ বছর আগে বানানো ভেনাস অব এনগেন। আদি মানুষ এই মুর্তিগুলো তৈরী করেছে নরম পাথর যেমন স্টিয়াটাইট, ক্যালসাইট বা লাইমস্টোন দিয়ে, কখনো ব্যাবহার করেছে হাড় বা আইভরি, কিংবা কাদামাটি, যা পুড়িয়ে শক্ত করা হয়েছে ( এটাই আদি সিরামিকের ব্যবহার); প্রায় ৪ থেকে ২৫ সেমি দীর্ঘ এই নারী শরীরের মুর্তি সংখ্যা এখন একশ;র কিছু বেশী। প্রাগৈতিহাসিক শিল্পকর্মের অনন্য উদহারন এগুলো। এ ধরনের আদি নিদর্শনগুলো থেকে ধর্ম সংক্রান্ত কোন কিছু ইন্টারপ্রিট করা সহজ নয়, যেমন ধরা যাক ভেনাস অব হোলস ফেলস।
ছবি: The Venus of Willendorf, now known in academia as the Woman of Willendorf, is an 11 cm (4.3 in) high statuette of a female figure estimated to have been made between 24,000 and 22,000 BCE. It was found in 1908 by a workman named Johann Veran[1] or Josef Veram during excavations conducted by archaeologists Josef Szombathy, Hugo Obermaier and Josef Bayer at a paleolithic site near Willendorf, a village in Lower Austria near the city of Krems.
ছবি: ভেনাস অব হোল ফেলস
২০০৮ সালে জার্মানীর শেলক্লিংগেন শহরে কাছে এটি খুজে পান কনরাড। সময় নিরুপনে এটি তৈরী হয়েছে আপার প্যালিওলিথিক যুগের শুরুতে প্রায় ৩৫০০০ থেকে ৪০০০০ বছর আগে কোন এক সময়ে, ধারনা করা এই সময়ে ইউরোপে হোমো সেপিয়েনদের ( Cro Magnon) উপস্থিতির সবচেয়ে প্রাচীন সময় মনে করা হয়। এটি আপাতত সবচেয়ে প্রাচীন তম মুর্তি, ফিগারেটিভ ভাস্কর্য্য। এই একই জায়গায় কনরাডের টিম খুজে পান হাড় দিয়ে বানানো একটি বাশী, সেটিও ৩৫০০০ বছর পুরোনো এবং বর্তমানে সবচেয়ে প্রাচীন বাদ্য যন্ত্র। ভেনাস অব হোল ফেলসে ফিরে আসি। কনরাড মনে করেন এই ৬ সেমি দীর্ঘ মাথাহীন, যা বিশালাকৃতির স্তর, এবং খুব সযত্নে খোদাই করে কাটা স্ত্রী যৌনাঙ্গ সহ এই নারী শরীররে মুর্তিটি সম্ভবত প্রজনন উর্বরতা বা ফার্টিলিটির একটি ধর্মীয় প্রতীক। অপরদিকে কেমব্রিজের পল মেলারস এর মতে এটি সম্ভবত আদি পর্নো বা Paleo-porn ;
ছবি:A lion-headed figure, first called the lion man (German: Löwenmensch, literally “lion person”), then the lion lady (German: Löwenfrau), is an ivory sculpture that is the oldest known zoomorphic (animal-shaped) sculpture in the world and one of the oldest known sculptures in general. The sculpture has also been interpreted as anthropomorphic, giving human characteristics to an animal, although it may have represented a deity. The figurine was determined to be about 32,000 years old;
তাসত্ত্বে অনেক গবেষকই মনে করছেন লায়ন মেন এর মুর্তি, তাদের মানুষ এবং পশুর সংমিশ্রন, যা অনেক আদি ধর্মে দেখা যায়, সম্ভবত কোন কাল্পনিক অতিপ্রাকৃত সত্ত্বা বা স্পিরিট গাইড হবার জোরালো সম্ভাবনা আছে। লায়নমেন আইভরি দিয়ে তৈরী সবচেয়ে প্রাচীন zoomorphic বা প্রানীরুপী ভাস্কর্য্য (প্রায় ৩২০০০ বছর আগে তৈরী); এটাকে মানুষের মুর্তি যার প্রানীর কিছু বৈশিষ্ট আরোপ করা হয়েছে বলে মনে করা হয়, সম্ভবত কোন দেবতা বা স্পিরিটকে প্রতিনিধিত্ব করে। প্রায় একফুট লম্বা এই মুর্তিটি ১৯৩৯ সালে জার্মানীর স্টাডেল কেভে পাওয়া যায়। এখানেও হাড়ের তৈরী কিছু বাশীও পাওয়া যায়। অনেকের মনে করছেন এই মুর্তিগুলো আদি মানব সমাজের শামানিস্টক কোন আচার অনুষ্ঠানে ব্যবহার হোত। তবে কনরাড অবশ্য অতটা নিশ্চিৎ নন তবে তিনি বলেন, এটা শামানিজম এর কোন চিহ্ন যদি না হয়েও থাকে, আমি একটা আস্ত ব্যাঙ্ক বাজি রাখতে পারি, এটাকে আমি মনে করি কোন ধরনের ধর্মীয় বিশ্বাসের একটি প্রতীক।
ধর্মের উৎপত্তি খুজতে, লায়নমেন দের সময় থেকে আমাদের সামনে আরো ২০০০০ বছর এগিয়ে যেতে হবে, প্রত্নতত্ত্ববিদদের খুজে পাওয়া আরেকটি ধর্ম উৎপত্তি সংক্রান্ত আরেকটি গুরুত্বপুর্ন মাইলস্টোনে পৌছাতে। প্রায় ১১০০০ বছর প্রাচীন, তুরস্কর গোবলেকি টেপে খুজে পাওয়া স্থাপনাটিকে মনে করা হচ্ছে পৃথিবীর প্রথম উপাসনালয় (Science, 18 Jan,20087);
গোবেকলি টেপে র কিছু ছবি:
Göbekli Tepe (“Potbelly Hill” is a Neolithic hilltop sanctuary erected at the top of a mountain ridge in the Southeastern Anatolia Region of Turkey, some 15 kilometers (9 mi) northeast of the town of Şanlıurfa (formerly Urfa / Edessa). It is the oldest known human-made religious structure. The site was most likely erected by hunter-gatherers in the 10th millennium BCE and has been under excavation since 1994 by German and Turkish archaeologists. Together with Nevalı Çori, it has revolutionized understanding of the Eurasian Neolithic. ( উউকিপেডিয়া)
0 মন্তব্যসমূহ