"অধিকার কে কাকে দেয়?
পৃথিবীর ইতিহাসে কবে কোন্ অধিকার বিনা সংগ্রামে, শুধু চেয়ে পাওয়া যায়?
কখনোই নয়, কোনোদিনও নয়,
অধিকার কেড়ে নিতে হয়, অধিকার লড়ে নিতে হয়।
মুক্তির অধিকার, মানুষের মতো করে বাঁচবার অধিকার, হক কথা সোচ্চারে বলবার অধিকার, শান্তির অধিকার, শিশু শিশু কুঁড়িদের ফুটবার অধিকার
এসব তো আমাদের জন্মগত, তবে কেন এত হাহাকার?
ঘরে বসে বসে ক্রন্দনে নয়
অধিকার ছিনে নিতে হয়, রক্তে কিনে নিতে হয়।"
পৃথিবীর ইতিহাসে কবে কোন্ অধিকার বিনা সংগ্রামে, শুধু চেয়ে পাওয়া যায়?
কখনোই নয়, কোনোদিনও নয়,
অধিকার কেড়ে নিতে হয়, অধিকার লড়ে নিতে হয়।
মুক্তির অধিকার, মানুষের মতো করে বাঁচবার অধিকার, হক কথা সোচ্চারে বলবার অধিকার, শান্তির অধিকার, শিশু শিশু কুঁড়িদের ফুটবার অধিকার
এসব তো আমাদের জন্মগত, তবে কেন এত হাহাকার?
ঘরে বসে বসে ক্রন্দনে নয়
অধিকার ছিনে নিতে হয়, রক্তে কিনে নিতে হয়।"
রাষ্ট্রকে চিনুন। গণতান্ত্রিক অধিকার দয়ার দান নয়। দয়ার দান হিসেবে বা বিনা লড়ে, Taken for granted (এ তো আমার পাওনাই) ভেবে যে গণতান্ত্রিক অধিকার পেয়েছেন, সেটা যে কোনো মুহূর্তে এই রাষ্ট্র কেড়ে নিতে পারে। আজ তার একটা ছোট্ট ড্রেস রিহার্সাল দেখলেন। এই রাষ্ট্র আপনাকে ঠিক ততক্ষণই গণতান্ত্রিক অধিকার দেবে যতক্ষণ সেটা দেওয়া তার জন্য সুবিধাজনক। হ্যাঁ। রাষ্ট্র। সোজা কথায় ওই কমিশন, অবজারভার, সেন্ট্রাল ফোর্স, সব এই রাষ্ট্রের যন্ত্র।
আজ যারা ভোট দেওয়ার ন্যূনতম গণতান্ত্রিক অধিকারটুকুও প্রয়োগ করতে পারলেন না, আশা করি বুঝতে পারলেন, এইটা গণ আন্দোলনমুখী সরকার থাকা আর না থাকার ফারাক। আপাতত নিজের ক্ষতে জিভ বুলোনো ছাড়া আর কী করবেন? আর যারা ২০১৮য় ভেবেছিলেন একবার পাল্টে দেখি, তারা সলিল চৌধুরীর আরেকটা গান শুনে ভাবুন
আজ যারা ভোট দেওয়ার ন্যূনতম গণতান্ত্রিক অধিকারটুকুও প্রয়োগ করতে পারলেন না, আশা করি বুঝতে পারলেন, এইটা গণ আন্দোলনমুখী সরকার থাকা আর না থাকার ফারাক। আপাতত নিজের ক্ষতে জিভ বুলোনো ছাড়া আর কী করবেন? আর যারা ২০১৮য় ভেবেছিলেন একবার পাল্টে দেখি, তারা সলিল চৌধুরীর আরেকটা গান শুনে ভাবুন
"ভেবেছো কি, কী বা পেলে, সোনা ফেলে আঁচলেতে খুব কষে ভাই গেরো দিলে।"
সেই সঙ্গে শত্রু, মিত্র চিনতে শিখুন, কোমর বাঁধতে শিখুন, জোট বাঁধুন। নিজের অধিকার নিজে রক্ষা করতে শিখুন। যন্ত্রনার ভাষা.. এইটা ত্রিপুরা
0 মন্তব্যসমূহ