Kashmiri Kids ছবি সৌজন্যে- Yasir Nisar |
[আর্টিকেল 371 ও 371A থেকে 371H এবং আর্টিকেল 371J জম্মু ও কাশ্মীর এবং অন্যান্য ১৩টি রাজ্য]
জম্মু ও কাশ্মীর ভারতের একমাত্র রাজ্য নয় যেটি সংবিধান দ্বারা 'স্পেশাল প্রভিশন' বা ‘বিশেষ সুবিধা’ পায় বা পেতো। ভারতে আরও ১৩টি রাজ্য আছে যারা সংবিধানের আর্টিকেল 371 ও 371A থেকে 371H এবং আর্টিকেল 371J’তে বিশেষ সুবিধা পায়।
উত্তর- পূর্ব ভারতের আরও ৭টি রাজ্য এবং উত্তর ভারতের ১টি রাজ্য এই Special Status বা Special Category ভুক্ত। এরা হল: অরুণাচল প্রদেশ, মণিপুর, মিজোরাম, মেঘালয়, উত্তরাখন্ড, ত্রিপুরা, আসাম, হিমাচল প্রদেশ এবং সিকিম। এছাড়াও রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র ও গুজরাট রাজ্য। এদের জন্যও ভারতীয় সংবিধানে 'স্পেশাল প্রভিশন' রয়েছে। এছাড়াও সংবিধানের ৫ম ও ৬ষ্ঠ তফসিল (5th & 6th Schedule) অনুসারে ভারতের আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চল ও উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলোর জন্য 'স্পেশাল প্রভিশন' রয়েছে।
আর্টিকেল 370 এবং 371 এর মধ্যে মূল পার্থক্যটি সংবিধানের ভাষায় (সংবিধানের মূল লেখনীর সাথে পার্থক্য যাতে না হয় ও মূল বক্তব্য যাতে পরিবর্তিত না হয়, তার জন্য ইংরেজিতেই লিখলাম):
“One important difference between Articles 370 and 371 compared to Articles 371A-H and 371J, is that while the latter set of provisions were incorporated into the Constitution by Parliament through amendments under Art 368 (which lays down the ‘power of Parliament to amend the Constitution and procedure therefor’), Articles 370 and 371 have been part of the Constitution from the time of its commencement on January 26, 1950”.
সংবিধানে লিখিত শেষের লাইনটি এখানে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য; ভারতের সংবিধান চালু হবার দিনটি থেকে অর্থাৎ ২৬শে জানুয়ারি ১৯৫০ সাল থেকেই এই আর্টিকেল 370, 371 এবং 371A থেকে 371H ও 371J চালু আছে। অর্থাৎ কেবলমাত্র জম্মু ও কাশ্মীর নয়, ওপরে উল্লেখিত বাকি ১৩টি রাজ্যও সংবিধানের ক্ষমতাবলে 'বিশেষ সুবিধা' ভোগ করছে।
এই 'স্পেশাল প্রভিশন' বা বিশেষ সুবিধা কেন দেওয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে সংবিধানে নিম্নলিখিত তথ্যগুলো রয়েছে (এটিও মূল বক্তব্যের অর্থ যাতে বিকৃত না হয়, তার জন্য ইংরেজিতেই উল্লেখ করলাম):
⏺1- The condition in which the Constitution of India was passed was very critical and different from today’s time.
⏺2- The issue of federalism was one of the areas of debate. In order to cater the special needs of states, the founders of the new India provides special provision.
⏺3- The special development boards were specifically constituted to cater the developmental needs of the areas such as Katchh and Marathwada in Gujarat and Maharashtra respectively.
⏺4- The required consideration was also given to the tribal culture by the provision of autonomy through tribal councils and local governance models, Eg: Tuensang district of Nagaland.
⏺5- The discretionary power was accorded with the governor of some states in order to manage the local level challenges in very efficient manner.
⏺6- The constitution provided special protection to customary law in order to protect them from outside influence. The conceptualization of Justice for these communities was protected as per their laws.
⏺7- Special provision also takes care of economic viability of local governance and thus provided scope for revenue collection and also grants for various welfare schemes from central government.
⏺8- The Presidential authority in many areas provides the ultimate protection to these special provisions in order to keep them for the welfare of groups with special needs.
এবারে দেখে নেওয়া যাক কি রয়েছে আর্টিকেল 371, 371A থেকে 371H এবং 371J’তে।
☢ARTICLE 371 [SPECIAL PROVISIONS FOR MAHARASHTRA & GUJARAT]:-
President is authorised to provide that Governor of Maharashtra & Gujarat would have special responsibilities for:
⏺1) Establishment of separate development boards for Vidarbha, Marathwada & rest of Maharashtra + Kutchh & rest of Gujarat.
⏺2) A report on working of these boards will be placed each year before state legislative assembly.
⏺3) Equitable allocation of funds for developmental expenditure over the mentioned areas.
⏺4) Equitable arrangements providing adequate facilities for technical education, vocational training & adequate opportunities for employment in state services.
এক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে 'বিদর্ভ আন্দোলন' গুজরাট ও মহারাষ্ট্রের অনেক পুরাতন একটি বিতর্কিত বিষয়। অনেকটা পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিংয়ের ন্যায়। ৩নং ও ৪নং পয়েন্ট এখানে উল্লেখযোগ্য। এই দুটি অনুসারে এই অঞ্চলের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ অর্থের হিসাব কেবলমাত্র বিধানসভা’তে দিতে হবে, অর্থাৎ গুজরাট ও মহারাষ্ট্র এই নিয়ে কোনও হিসাব ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার’কে দিতে বাধ্য নয়। ৪নং পয়েন্টে ভূমিপুত্রদের চাকুরী ও শিক্ষার অধিকার সুরক্ষিত করা হয়েছে।
☢ ARTICLE 371A [SPECIAL PROVISIONS FOR NAGALAND]:-
⏺1- An act of parliament relating to following matters would not apply to Nagaland unless state assembly so decides:
a) Religious & social practices of Nagas.
b) Nagas customary law & procedure.
c) Administration of civil or criminal justice involving decisions according to Naga customary law.
d) Ownership & transfer of land & its resources.
⏺2- Special responsibility of governor with respect to law & order in the state (after consulting COMs, but his decision will be final) regarding internal disturbances occurring in Naga hills mainly in Tuesang area (Special responsibility ceases if President directs so).
⏺3- Governor has to ensure that money provided by the GOI out of consolidated fund of India for any specific purpose, is included in the demand for grant relating to that specific purpose only, not any other.
⏺4- A regional council for Tuensang district, consisting of 35 members should be formed & governor in his discretion shall make all the rules & terms regarding this council.
⏺5- For a period of 10 years, from the formation of the state of Nagaland or for a further period as specified by Governor, on recommendations of the regional council, following provisions would be operative for Tuensang district:
a) Administration of Tuensang district shall be carried on by the governor.
b) Governor in his discretion shall arrange for equitable distribution of money, between Tuensang district & Rest of Nagaland, provided by the center.
c) There shall be a minister for Tuensang affairs in state COMs.
d) Final decision on all matters relating to Tuensang district shall be made by governor in his discretion.
e) Members in Nagaland assembly from the Tuensang district are not elected directly by the people but by regional council.
এখানে প্রথমেই 1(b) (c) ও (d) পয়েন্ট উল্লেখ্য। নাগা’রা তাঁদের নিজেদের তৈরি আইন মেনে চলবে অর্থাৎ নাগাল্যান্ডের বাইরের কোনও আইন সেখানে চলবে না, অর্থাৎ কেন্দ্রীয় আইনও নয়। এমনকি সিভিল ও ক্রিমিনাল, উভয় ক্ষেত্রেই নাগাদের নিজস্ব আইন নাগাল্যান্ডে বলবৎ থাকবে। এছাড়া ঠিক জম্মু ও কাশ্মীরের ন্যায়, অন্য রাজ্যের কেউ নাগাল্যান্ডে জমি ক্রয় এবং নাগাল্যান্ডের কেউ বাইরের কাউকে জমি বিক্রয় বা হস্তান্তর করতে পারবে না। এগুলোর জন্য নাগাল্যান্ডের বিধানসভা যতক্ষন না অনুমতি দিচ্ছে, ততক্ষণ এগুলো করা যাবে না। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার দায়িত্ব সম্পূর্ণভাবে রাজ্যপালের হাতে ন্যাস্ত (তিনি চাইলে মুখ্যমন্ত্রীর সাথে আলোচনা করতেও পারেন, আবার নাও পারেন)। তাংশেন জেলা সমেত নাগাল্যান্ডে একাধিক জঙ্গি কবলিত অঞ্চল রয়েছে। তাংশেন জেলা নিয়ে একাধিক পয়েন্ট রয়েছে ৫নং এ। এরমধ্যে উল্লেখ্য হল যে এই জেলা থেকে, এই জেলাতে বসবাসকারী মানুষ ভোট দিয়ে নিজেদের নির্বাচিত কোনও জনপ্রতিনিধিকে নাগাল্যান্ডের বিধানসভায় পাঠাতে পারবেনা। এই জেলা থেকে কে বিধানসভায় থাকবে সেটা ঠিক করবে রিজিওনাল কাউন্সিল। এছাড়াও নাগাল্যান্ড রাজ্যের নিজস্ব কিছু আইন আছে, যেগুলোর দ্বারা দেশের বাকি অংশের মানুষের নাগাল্যান্ডের সর্বত্র বিচরণ করা আটকানো হয়েছে।
☢ARTICLE 371_B [SPECIAL PROVISIONS FOR ASSAM]:-
⏺1- President may provide for the constitution & functions, a committee of Legislative assembly of the state, consisting of members of that assembly elected from the tribal area of Assam.
⏺2- President can also direct that the governor shall have special responsibility to secure proper functioning of that committee.
এখানে ভারতের রাষ্ট্রপতিই সর্বেসর্বা। তাঁর হাতে ক্ষমতা রয়েছে রাজ্যের বিধানসভা থেকে আদিবাসী অঞ্চল থেকে ভোটে জিতে আসা সদস্য/সদস্যাদের নিয়ে কোনও বিষয়ে কোনও কমিটি গঠন করার।
☢ARTICLE 371_C [SPECIAL PROVISIONS FOR MANIPUR]:-
⏺1- President may provide for the constitution & functions, a committee of Legislative assembly of the state, consisting of members of that assembly elected from the hill areas of Manipur.
⏺2- President can also direct that the governor shall have special responsibility to secure proper functioning of that committee.
⏺3- Governor should submit an annual report to the President regarding the administration of Hill areas.
এখানেও ৩নং পয়েন্ট বাদ দিয়ে বাকি দু’টি ব্যবস্থা আসামের ন্যায়।
☢ARTICLE 371_D & E [SPECIAL PROVISIONS FOR ANDHRA PRADESH]:-
⏺1- President is empowered to provide equitable opportunities & facilities for people belonging to different parts of the state in matters of public employment & education.
⏺2- For above purpose, President may require the state government to organize civil posts in local cadre for different parts of the state & also provide for direct recruitment to posts in local cadre (or in any such educational institution).
⏺3- President may provide for the establishment of an administrative tribunal in the state to deal with certain disputes, relating to appointment, allotment or promotion to civil posts in the state.
⏺4- Only SC is to exercise jurisdiction over such tribunal which means they are outside the purview of HC (President may abolish the tribunals if he thinks it is not necessary).
⏺5- Article 371 E: Parliament may by law provide for the establishment of a University in the State of Andhra Pradesh.
এখানে ১ থেকে ৪নং পয়েন্টে, অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের ভূমিপুত্র/কন্যাদের জন্য শিক্ষা এবং চাকুরীর অধিকার সুরক্ষিত করা হয়েছে এবং সেটি রক্ষার ভার সরাসরি ন্যাস্ত হয়েছে ভারতের রাষ্ট্রপতির হাতে। অর্থাৎ বাকি ভারতের এখানে শিক্ষা ও চাকুরী’তে সুযোগ নগন্য, এবং এই বিষয়ে কেবলমাত্র ভারতের সর্বোচ্চ আদালত কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেন (রাজ্যের হাইকোর্টও নয়), এবং রাষ্ট্রপতি চাইলে কোনও আইন বিলুপ্ত করতে পারেন। কিন্তু অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যে কোনও নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপন করতে গেলে সেটার জন্য ভারতের সংসদের অনুমোদন লাগবে।
☢ARTICLE 371_F [SPECIAL PROVISIONS FOR SIKKIM]:-
⏺1- Legislative assembly shall not less than 30 members + 1 seat from the state in Lok Sabha & 1 in parliamentary constituency.
⏺2- For the purpose of protecting the rights & interest of different sections of Sikkim population, Parliament is empowered to provide number of seats in Sikkim administrative assembly for the people belonging to such sections.
⏺3- Governor in his discretion (On direction of President) have special responsibility for peace & equitable arrangement for socio-economic development of different sections of Sikkim.
☢ARTICLE 371_G [SPECIAL PROVISIONS FOR MIZORAM]:-
⏺1- Legislative assembly shall not be less than 40 members.
⏺2- An act of parliament relating to following matters would not apply to Mizoram unless state assembly so decides:
a) Religious & social practices of Mizo
Mizo customary law & procedure.
b) Administration of civil or criminal justice involving decisions according to Mizo customary law.
c) Ownership & transfer of land & its resources.
এখানে ২নং পয়েন্টের a), b) ও c) নাগাল্যান্ডের ন্যায়। মিজোরা নিজেদের আইন বাদে বাকি দেশের আইন মেনে চলতে বাধ্য নয়, তা সেটা সিভিল বিষয়ক হোক বা ক্রিমিনাল বিষয়ক। বাকি ভারতের কেউ এই রাজ্যে জমি ক্রয় বা এই রাজ্যের কেউ বাকি ভারতের কাউকে জমি বিক্রয় বা হস্তান্তর করতে পারবে না (করলে সেই জম্মু ও কাশ্মীরের ন্যায় ব্যবস্থা)। এগুলোর অনুমতি রাজ্যের বিধানসভা দেবে। এছাড়াও এই রাজ্যের সর্বত্র ঘোরার বিষয়ে বাকি ভারতের নিষেধাজ্ঞা আছে এবং এটি নিয়ে রাজ্যের আলাদা আইন আছে।
☢ARTICLE 371_H [SPECIAL PROVISIONS FOR ARUNACHAL PRADESH]:-
⏺1- Legislative assembly shall not be less than 30 members.
⏺2- Governor of Arunachal Pradesh, on directions of President, shall have special responsibility for law & order in state ( May consult with COMs but his decision will be final).
এখানে ২নং পয়েন্ট উল্লেখ্য। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার জন্য রাজ্যপাল সর্বেসর্বা। তিনি মুখ্যমন্ত্রীর সাথে আলোচনা করতে পারেন, আবার নাও পারেন, এমনকি তিনি মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শ মানতে বাধ্য নন। তিনি একমাত্র ভারতের রাষ্ট্রপতির নির্দেশ মানবেন।
☢ARTICLE 371_J:-
It’ll grant special status to six backward districts of Hyderabad-Karnataka region to:
⏺1- Establish a separate Development Board
This board will see that sufficient funds are allocated for Development of the region.
⏺2- Local reservation in education and Government-jobs (Domicile requirement).
এখানে ২নং পয়েন্ট লক্ষণীয়। হায়দ্রাবাদ ও কর্ণাটকের ৬টি পিছিয়ে পড়ার জেলার চাকুরী কেবলমাত্র সেই জেলার বাসিন্দাদের জন্যই সুরক্ষিত।
এগুলো ছাড়াও ভারতের হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড রাজ্যের নিজস্ব কিছু আইন আছে যেগুলোর সাথে জম্মু ও কাশ্মীরের 35A-এর মিল রয়েছে। অর্থাৎ এই দুই রাজ্যে, বাকি ভারতের কেউ কর্মসূত্রে অবশ্যই থাকতে পারেন, কিন্তু বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করা যাবে না, জমি ও বাড়ি ক্রয় করা যাবে না। আপনি এই দুই রাজ্যে ফলের বাগান লিজ নিতে পারেন কিন্তু কিনতে পারেন না। অন্যের জমি লিজ নিয়ে হোটেল বা রিসোর্ট বানাতে পারেন বা লিজ নিয়ে অন্যের হোটেল বা রিসোর্ট চালাতে পারেন কিন্তু কিনতে পারেন না। এই দুই রাজ্যের নারীরা বাইরের রাজ্যের (অর্থাৎ যাদের কারও এই দুই রাজ্যের সাথে কোনও সম্পর্ক নেই) কাউকে বিবাহ করলে তাঁরা সম্পত্তির অধিকার থেকে বঞ্চিতা হন। এই দুই রাজ্যেও চাকুরী ও শিক্ষা, উভয় ক্ষেত্রেই ভূমিপুত্র/ভূমিকন্যাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।
এক দেশে এক আইন থাকাটাই বাঞ্চনীয়। 370 হোক বা 371, এর সুযোগ নিয়ে অনেক অনৈতিক কাজ ঘটে যেগুলো দেশের মানুষের জন্য হিতকর নয়। জম্মু ও কাশ্মীর তার জ্বলন্ত উদাহরণ। জম্মু ও কাশ্মীরের একদিকে যেমন পাকিস্তান ও চীন রয়েছে, তেমনই ভারতের উত্তর-পূর্ব দিকে রয়েছে চীন। এছাড়াও দেশের ভিতরে রয়েছে বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী। একই দেশে এক অঞ্চলের মানুষের জন্য চাকুরী ও শিক্ষা 'সংরক্ষণ' এবং দেশের অন্য দিকে একই দাবি অন্য কেউ করলে সেটিকে 'প্রাদেশিকতা' বলা অবশ্যই ভালো লক্ষণ নয়। সমগ্র দেশে সকলেরই সমান অধিকার থাকা উচিত। তাই শুধুমাত্র 370 নয়, 371 সমেত এই ধরনের বাকি সব ধারারও অবলুপ্তির দরকার। তবেই দেশে সমান অধিকার ও সমান আইন প্রতিষ্ঠিত হবে।
0 মন্তব্যসমূহ